St. Martin's Island । সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপ বাংলাদেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ। যা বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিন জেলা কক্সবাজারের টেকনাফ থানায় অবস্থিত। এটা আসলে আমরা সবাই জানি কিন্তু যেটা জানি না তা হলো এই দ্বীপ ভ্রমনের আমার এক্সপেরিয়ান্স😜।
প্ল্যানটা হঠাৎ করেই হয়। যেমন প্ল্যান তেমনি কাজ। রাতে আমরা কজন বন্ধু মিলে বাসের টিকেট কেটে উঠে পরলাম। উদ্দেশ্য "টেকনাফ"। সকালের মধ্যে পৌঁছে গেলাম গন্তব্যে।"দি আটলান্টিক" জাহাজে করে সমুদ্রকে সাথে নিয়ে শুরু হলো আমাদের সেন্টমার্টিন যাত্রা। প্রায় ৩ ঘন্টা পর সেন্টমার্টিন পৌঁছালাম...এরপর রেস্ট নিয়ে বিচে ঘুরা ঘুরি করার সময় মাথায় ঘুরপাক খেলো যদি মাছ ধরা যেতো তাহলে কতই না ভালো হতো.... যেই চিন্তা সেই কাজ...সন্ধ্যায় মামার কাছে বললাম মাছ ধরা যাবে কিনা? মামা সাথে সাথে আমাদের আগ্রহ দেখে ব্যবস্থা করে দিবে বললেন। কিছুক্ষণ এর মধ্যেই বড়শি আর ট্রলার রেডি করার জন্য অর্ডার দেয়া হয়ে গেলো.... সারাদিন ঘুরাঘুরি করে রাতে ক্লান্ত শরীরে যখন ঘুমাতে গেলাম নিজের অজান্তেই মনের মধ্যে কেমন উত্তেজনা কাজ শুরু করলো। শুধু একটাই কথা মনে ঘুরপাক খাচ্ছে কাল সমুদ্রের মাছ ধরবো😆। পরদিন খুব ভোরে ঘুম ভেঙ্গে গেলো। সকাল ৮টায় আমরা যাত্রা শুরু করলাম গাইড মামাকে সাথে নিয়ে। ৪০ মিনিটের মধ্যে পৌঁছে গেলাম ছেড়া দ্বীপে। সেখানে ২ ঘন্টার মতো ঘুরে, মাছ ধরার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। ৫/৭ কি.মি. দূরত্বের পরই মাছ ধরা শুরু করলাম। পুরো দ্বীপে ৫ বার জায়গা বদল করে মাছ ধরলাম। প্রচুর মাছ পেয়েছিলাম। আমরা এতটাই খুশি ছিলাম যে খুশির ঠেলায় ভিডিও করতে ভুলে গেছি। তাই শুধু ছবি গুলোই নিচে দিলাম। প্রায় দুপুর ৩ টায় আমরা বিচে পৌঁছালাম। লোভ সামলাতে না পেরে সন্ধ্যার সাথে সাথে শুরু করে দিলাম ফিস ফ্রাই করা। মাছ অনেক গুলোই বাকি ছিলো তাই পরেরদিন তা ফিস কারি করা হয়। এটি সত্যিই মনে রাখার মত একটি ট্রিপ ছিলো। আমি আমার এক্সপেরিয়ান্স শেয়ার করলাম কিন্তু যে প্রচুর পরিমান মজা করছি তা কখনো লিখে বলা সম্ভব না, যে সেন্টমার্টিন না যাবে সে এই আনন্দ কখনোই উপভোগ করতে পারবে না। আর হ্যা কোথায় যেনো পড়েছিলাম "Nature is the best healer of one's life" and it's true. ট্রিপ টা যেমন ছিলো আলহামদুলিল্লাহ। একটি বিশেষ কথা__ টুরিস্ট জায়গাগুলা আমাদের দেশের সম্পদ। তাই ভ্রমণে গিয়ে যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলে দেশের সম্পদ নষ্ট করবেন না। ধন্যবাদ 😊
প্ল্যানটা হঠাৎ করেই হয়। যেমন প্ল্যান তেমনি কাজ। রাতে আমরা কজন বন্ধু মিলে বাসের টিকেট কেটে উঠে পরলাম। উদ্দেশ্য "টেকনাফ"। সকালের মধ্যে পৌঁছে গেলাম গন্তব্যে।"দি আটলান্টিক" জাহাজে করে সমুদ্রকে সাথে নিয়ে শুরু হলো আমাদের সেন্টমার্টিন যাত্রা। প্রায় ৩ ঘন্টা পর সেন্টমার্টিন পৌঁছালাম...এরপর রেস্ট নিয়ে বিচে ঘুরা ঘুরি করার সময় মাথায় ঘুরপাক খেলো যদি মাছ ধরা যেতো তাহলে কতই না ভালো হতো.... যেই চিন্তা সেই কাজ...সন্ধ্যায় মামার কাছে বললাম মাছ ধরা যাবে কিনা? মামা সাথে সাথে আমাদের আগ্রহ দেখে ব্যবস্থা করে দিবে বললেন। কিছুক্ষণ এর মধ্যেই বড়শি আর ট্রলার রেডি করার জন্য অর্ডার দেয়া হয়ে গেলো.... সারাদিন ঘুরাঘুরি করে রাতে ক্লান্ত শরীরে যখন ঘুমাতে গেলাম নিজের অজান্তেই মনের মধ্যে কেমন উত্তেজনা কাজ শুরু করলো। শুধু একটাই কথা মনে ঘুরপাক খাচ্ছে কাল সমুদ্রের মাছ ধরবো😆। পরদিন খুব ভোরে ঘুম ভেঙ্গে গেলো। সকাল ৮টায় আমরা যাত্রা শুরু করলাম গাইড মামাকে সাথে নিয়ে। ৪০ মিনিটের মধ্যে পৌঁছে গেলাম ছেড়া দ্বীপে। সেখানে ২ ঘন্টার মতো ঘুরে, মাছ ধরার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। ৫/৭ কি.মি. দূরত্বের পরই মাছ ধরা শুরু করলাম। পুরো দ্বীপে ৫ বার জায়গা বদল করে মাছ ধরলাম। প্রচুর মাছ পেয়েছিলাম। আমরা এতটাই খুশি ছিলাম যে খুশির ঠেলায় ভিডিও করতে ভুলে গেছি। তাই শুধু ছবি গুলোই নিচে দিলাম। প্রায় দুপুর ৩ টায় আমরা বিচে পৌঁছালাম। লোভ সামলাতে না পেরে সন্ধ্যার সাথে সাথে শুরু করে দিলাম ফিস ফ্রাই করা। মাছ অনেক গুলোই বাকি ছিলো তাই পরেরদিন তা ফিস কারি করা হয়। এটি সত্যিই মনে রাখার মত একটি ট্রিপ ছিলো। আমি আমার এক্সপেরিয়ান্স শেয়ার করলাম কিন্তু যে প্রচুর পরিমান মজা করছি তা কখনো লিখে বলা সম্ভব না, যে সেন্টমার্টিন না যাবে সে এই আনন্দ কখনোই উপভোগ করতে পারবে না। আর হ্যা কোথায় যেনো পড়েছিলাম "Nature is the best healer of one's life" and it's true. ট্রিপ টা যেমন ছিলো আলহামদুলিল্লাহ। একটি বিশেষ কথা__ টুরিস্ট জায়গাগুলা আমাদের দেশের সম্পদ। তাই ভ্রমণে গিয়ে যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলে দেশের সম্পদ নষ্ট করবেন না। ধন্যবাদ 😊
0 comments:
Note: Only a member of this blog may post a comment.